It is easier to bear physical torture than mental torture
Assalamu Alaikum everyone. It’s been a while since you last heard from us. We’re actually sorry for that. You all know that, yesterday the result of PECE and JSC has been published. We don’t know much about PECE result but as much as I know the result is good enough to make us proud. But we’re not actually in the position to celebrate it as JSC result is frustrating enough for us as well as every other Ispahanian. Because JSC result counts a lot more than PECE result. Today we’re not here to blame any single person for this absolute failure. Instead we would like to mention some probable reasons behind this failure and how we could cover up in future.
Mr. Nasiruddin Ekram Sir, It’s been almost a year since you took the responsibility as a principal. From the beginning you tried to solve the problems anyhow to gift us brilliant result. But you forgot one thing, There’s a limit of how a student can take. We were not familiar with this measures so strongly before. But you forced the students to follow every measures you’ve taken. Have you ever asked them if they are okay with it or not? It’s one of the reason. Let me say some more.
Secondly, we must know that It’s a bit easier to bear physical torture than mental torture. You have taken exams after exam in hope of a good result without thinking for a single moment, what’s going over them.
And then again when they got a little low marks you informed their guardian that they’re not doing well. Now, it’s guardians time. They pressurized their child to study more or to score more even though they were doing comparatively their best. Sir, believe it or not, pressurizing mentally could not bring anything good ever.
Third thing, I want to say is, being an imposer, it’s impossible to take someone’s place you’re trying so hard. He will be remembered by the students forever whereas I’m already in doubt if you will be or not. Keep in mind that, if you’re not going to change your tactics and value student’s perspective, SSC examines are also going to suffer. If you’re happy with this result, you should not be. Don’t tell us to look for other institution’s result. Because we’re Ispahanians. We’re born to lead not to show other’s failure as an excuse. We didn’t do well and it’s our fault. Our students need to be counselled. They are really in need of a counsellor, with whom they can share their distress or problems as they fear to share with teachers and even parents. Why our students think that they’re weaker than Zilla’s students? Does that really make any sense? We have the most featured and advanced classroom. We have well-educated and highly qualified teachers. The only reason we’re lagging behind is we still are not able to meet our requirements. We are in try to get on the Zilla’s level. In my perspective, we’re much more ahead than them. What we actually need is Right tactics that suits our requirements. In this case, we can send you a specialized plan only if you’re going to consider.
I want to finish saying something for the students who could not make the best result they were supposed to. Please don’t give up. This exam was nothing more than a warm up match for the challenges you are going to attend in the coming future. It’s just a reminder that you’ve left something behind that you should have learned. So, cover up the mistakes and be ready for the challenges with your highest ability. We know, you can make it. Cheers.
Secondly, we must know that It’s a bit easier to bear physical torture than mental torture. You have taken exams after exam in hope of a good result without thinking for a single moment, what’s going over them.
And then again when they got a little low marks you informed their guardian that they’re not doing well. Now, it’s guardians time. They pressurized their child to study more or to score more even though they were doing comparatively their best. Sir, believe it or not, pressurizing mentally could not bring anything good ever.
Third thing, I want to say is, being an imposer, it’s impossible to take someone’s place you’re trying so hard. He will be remembered by the students forever whereas I’m already in doubt if you will be or not. Keep in mind that, if you’re not going to change your tactics and value student’s perspective, SSC examines are also going to suffer. If you’re happy with this result, you should not be. Don’t tell us to look for other institution’s result. Because we’re Ispahanians. We’re born to lead not to show other’s failure as an excuse. We didn’t do well and it’s our fault. Our students need to be counselled. They are really in need of a counsellor, with whom they can share their distress or problems as they fear to share with teachers and even parents. Why our students think that they’re weaker than Zilla’s students? Does that really make any sense? We have the most featured and advanced classroom. We have well-educated and highly qualified teachers. The only reason we’re lagging behind is we still are not able to meet our requirements. We are in try to get on the Zilla’s level. In my perspective, we’re much more ahead than them. What we actually need is Right tactics that suits our requirements. In this case, we can send you a specialized plan only if you’re going to consider.
I want to finish saying something for the students who could not make the best result they were supposed to. Please don’t give up. This exam was nothing more than a warm up match for the challenges you are going to attend in the coming future. It’s just a reminder that you’ve left something behind that you should have learned. So, cover up the mistakes and be ready for the challenges with your highest ability. We know, you can make it. Cheers.
Frosted Shield||Staff Reporter||Spies of IPSC
Date: 24/12/18
Date: 24/12/18
অনুবাদঃ
আসসালামু আলাইকুম। অনেকদিন ধরে কিছু লিখছি না। আসলে তার জন্য আমরা সত্যিই দুঃখিত। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, গতকাল জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা (পিএসসি)-এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। পিএসসি পরীক্ষার্থীদের অসামান্য ফলাফলে আমরা গর্বিত। কিন্তু জেএসসি পরীক্ষার্থীদের এমন হতাশাজনক ফলাফলের কারণে আমাদের পাশাপাশি সমগ্র ইস্পাহানী তা উদযাপন করার পরিস্থিতিতে নেই। আজকে আমরা কোনো ব্যাক্তিবিশেষের কর্মকাণ্ডকে এমন হতাশাজনক ফলাফলের জন্য দায়ী করতে পারি না। তবুও আমরা আজকে কিছু সম্ভাব্য কারণ এবং ভবিষ্যতে কিভাবে এ ধরনের পরিস্থিতি এড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা করছি।
জনাব Nasiruddin Ekram স্যার প্রায় এক বছর হয়ে গেল আপনি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। শুরু থেকেই বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে আমাদের সর্বোচ্চ ফলাফল উপহার দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন । কিন্তু আপনি একটি বিষয় ভুলে গিয়েছেন , একটা শিক্ষার্থীর গ্রহণ করার একটি নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। কিন্তু আপনি আপনার নেওয়া উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন করতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেছেন। উল্লেখ্য শিক্ষার্থীরা এর আগে কখনো এত ব্যতিক্রমধর্মী নিয়মকানুনের সাথে পরিচিত হয়নি। আপনি কি কখনো তাদের জিজ্ঞাসা করেছেন যে তারা ঠিকমতো আপনার নেয়া সিদ্ধান্ত গুলো গ্রহণ করতে পারছে কি না?এটি একটি অন্যতম প্রধান কারণ।
দ্বিতীয়ত, শারীরিক নির্যাতনের চেয়ে মানসিক নির্যাতন আরো ভয়ংকর। আপনি ভাল ফলাফলের আশায় একের পর এক পরীক্ষা নিয়ে গেছেন। কিন্তু এটা ভাবেননি যে তাদের উপর দিয়ে কি যাচ্ছে। পাশাপাশি পরীক্ষায় খারাপ করার ফলে আপনি তাদের অভিভাবকদের চাপ প্রয়োগ করেছেন। ফলে অভিভাবকরা শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করেছেন, যদিও শিক্ষার্থীরা তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছিল। সামনে বোর্ড এক্সাম, স্কুলের চাপ, অবিভাবকদের চাপ একটু ভাবুন তাদের মাথার উপর দিয়ে কি যাচ্ছিল। স্যার বিশ্বাস করেন বা না ই করেন মানসিক চাপ কখনোও ভাল কিছু বয়ে আনতে পারে না।
তৃতীয়ত, আপনি এতদিন ধরে প্রতিষ্ঠানের সবার কাছে নিজের একটা ভালো ইমেজ রেখে যাওয়ার প্রচেষ্টায় আছেন। স্বৈরাচারী হয়ে তা কখনোই সম্ভব নয়।ইস্পাহানির শিক্ষার্থীরা তাকেই সবসময় মনে রাখবে যে তাদের মতামতের গুরুত্ব দেবে, অথচ আমি এখনই সন্দিহান আপনাকে মনে রাখবে কি না। এটা মাথায় রাখবেন, আপনি যদি আপনার কৌশল পরিবর্তন না করেন এবং শিক্ষার্থীদের মতামত অবমুল্যায়ন করেন তাহলে আসন্ন এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থী দেরও তার ফলাফল ভোগ করতে হবে।
আমাদের অন্যান্য স্কুলের ফলাফলের উপর নজর দেওয়া উচিৎ না কারণ, “We are Ispahanians”। আমরা নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছি, অন্যদের ব্যর্থতাকে অজুহাত হিসাবে দেখাতে নয়। আমরা ভাল করিনি সেটা আমাদের ব্যর্থতা।
এখন আমাদের শিক্ষার্থীদের পরামর্শ প্রয়োজন। যেহেতু তারা শিক্ষক কিংবা অভিভাবকের কাছে তাদের সমস্যাগুলো প্রকাশ করতে ভয় পায়, তাই তাদের এমন কাওকে প্রয়োজন যার কাছে তারা তাদের সমস্যাগুলো প্রকাশ করতে পারবে।এক্ষেত্রে আপনি একজন কাউন্সিলার নিয়োগ দিতে পারেন। শিক্ষার্থীরা কেন মনে করে তারা জিলা স্কুল, ক্যাডেট কলেজ কিংবা অন্যান্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা দূর্বল? এটা কি কোনো কথা হলো? বরং, আমরা তাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে। আধুনিক ও উন্নতমানের ক্লাসরুম এবং উচ্চশিক্ষিত ও যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক থাকা সত্ত্বেও আমাদের পিছিয়ে পরার একমাত্র কারণ, আমরা আমাদের প্রয়োজন মোতাবেক কৌশল এখনো গ্রহণ করতে পারিনি। আমরা চেষ্টা করছি জিলা কিংবা ক্যাডেট কলেজের লেভেলে পৌঁছাতে। আমাদের মতে, আমরা তাদের চেয়েও অনেক এগিয়ে। আমাদের আসলে সঠিক দিক নির্দেশনার প্রয়োজন। আপনার আগ্রহের ভিত্তিতে আমরা একটি মানসম্মত পরিকল্পনা প্রস্তাব করতে পারি।
যারা প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে পারো নি, আমরা তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলে শেষ করতে চাইব। হাল ছেড়ে দিও না। এটা ভবিষ্যতের আসন্ন যুদ্ধের একটি মহড়া মাত্র। এটা শুধু তোমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে তুমি এমন কিছু ফেলে এসেছ যা তোমার শেখা উচিৎ ছিল। তাই ভুলগুলো শুধরে নিয়ে ভবিষ্যতের সেই যুদ্ধের জন্য তোমার সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে প্রস্তুতি নাও। আমরা জানি তুমি পারবে। শুভকামনা তোমার জন্য।
জনাব Nasiruddin Ekram স্যার প্রায় এক বছর হয়ে গেল আপনি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। শুরু থেকেই বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে আমাদের সর্বোচ্চ ফলাফল উপহার দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন । কিন্তু আপনি একটি বিষয় ভুলে গিয়েছেন , একটা শিক্ষার্থীর গ্রহণ করার একটি নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। কিন্তু আপনি আপনার নেওয়া উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন করতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেছেন। উল্লেখ্য শিক্ষার্থীরা এর আগে কখনো এত ব্যতিক্রমধর্মী নিয়মকানুনের সাথে পরিচিত হয়নি। আপনি কি কখনো তাদের জিজ্ঞাসা করেছেন যে তারা ঠিকমতো আপনার নেয়া সিদ্ধান্ত গুলো গ্রহণ করতে পারছে কি না?এটি একটি অন্যতম প্রধান কারণ।
দ্বিতীয়ত, শারীরিক নির্যাতনের চেয়ে মানসিক নির্যাতন আরো ভয়ংকর। আপনি ভাল ফলাফলের আশায় একের পর এক পরীক্ষা নিয়ে গেছেন। কিন্তু এটা ভাবেননি যে তাদের উপর দিয়ে কি যাচ্ছে। পাশাপাশি পরীক্ষায় খারাপ করার ফলে আপনি তাদের অভিভাবকদের চাপ প্রয়োগ করেছেন। ফলে অভিভাবকরা শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করেছেন, যদিও শিক্ষার্থীরা তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছিল। সামনে বোর্ড এক্সাম, স্কুলের চাপ, অবিভাবকদের চাপ একটু ভাবুন তাদের মাথার উপর দিয়ে কি যাচ্ছিল। স্যার বিশ্বাস করেন বা না ই করেন মানসিক চাপ কখনোও ভাল কিছু বয়ে আনতে পারে না।
তৃতীয়ত, আপনি এতদিন ধরে প্রতিষ্ঠানের সবার কাছে নিজের একটা ভালো ইমেজ রেখে যাওয়ার প্রচেষ্টায় আছেন। স্বৈরাচারী হয়ে তা কখনোই সম্ভব নয়।ইস্পাহানির শিক্ষার্থীরা তাকেই সবসময় মনে রাখবে যে তাদের মতামতের গুরুত্ব দেবে, অথচ আমি এখনই সন্দিহান আপনাকে মনে রাখবে কি না। এটা মাথায় রাখবেন, আপনি যদি আপনার কৌশল পরিবর্তন না করেন এবং শিক্ষার্থীদের মতামত অবমুল্যায়ন করেন তাহলে আসন্ন এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থী দেরও তার ফলাফল ভোগ করতে হবে।
আমাদের অন্যান্য স্কুলের ফলাফলের উপর নজর দেওয়া উচিৎ না কারণ, “We are Ispahanians”। আমরা নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছি, অন্যদের ব্যর্থতাকে অজুহাত হিসাবে দেখাতে নয়। আমরা ভাল করিনি সেটা আমাদের ব্যর্থতা।
এখন আমাদের শিক্ষার্থীদের পরামর্শ প্রয়োজন। যেহেতু তারা শিক্ষক কিংবা অভিভাবকের কাছে তাদের সমস্যাগুলো প্রকাশ করতে ভয় পায়, তাই তাদের এমন কাওকে প্রয়োজন যার কাছে তারা তাদের সমস্যাগুলো প্রকাশ করতে পারবে।এক্ষেত্রে
যারা প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে পারো নি, আমরা তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলে শেষ করতে চাইব। হাল ছেড়ে দিও না। এটা ভবিষ্যতের আসন্ন যুদ্ধের একটি মহড়া মাত্র। এটা শুধু তোমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে তুমি এমন কিছু ফেলে এসেছ যা তোমার শেখা উচিৎ ছিল। তাই ভুলগুলো শুধরে নিয়ে ভবিষ্যতের সেই যুদ্ধের জন্য তোমার সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে প্রস্তুতি নাও। আমরা জানি তুমি পারবে। শুভকামনা তোমার জন্য।
ফ্রস্টেড শিল্ড|| স্টাফ রিপোর্টার || Spies of IPSC
তাং : ২৫/১২/২০১৮
তাং : ২৫/১২/২০১৮
No comments