Give attention on Co-curricular activities

০৪/০৫/১৮ তে কুমিল্লায় একটি সায়েন্স ফেস্ট হবে। গিয়ে দেখি, কোন ইস্পাহানীয়ান রেজিস্ট্রেশন করে নি!! অবাক হলাম!! 

ম্যানেজিং কমিটির একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, "ভাই ইস্পাহানীর কোন স্টুডেন্ট নেই? "
উনি বললেন উনাদের ক্যান্টনমেন্টে প্রবেশ করতে দেয়নি । 
*
স্কুল কর্তৃপক্ষ বলতেই পারেন, ক্যান্টনমেন্ট তাই প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত। তাহলে স্টেডলার কিংবা ফেভার ক্যাসেল কিভাবে প্রতিবছর ইস্পাহানীতে আর্ট প্রতিযোগিতার আয়োজন করে?
কনফিউজড?
ভাই কনফিউজ হইয়েন না...
ঐটা ব্যবসায়িক ব্যাপার...
কিন্তু সায়েন্স ফেস্টে তো উল্টা টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
যাই হোক...
শুনতে পেলাম, এবার যারা ইসলামিক ফাউন্ডেশন এ বিভাগীয় পর্যায়ের জন্য সিলেক্টেড হয়েছেন, তদের নাকি বিভাগীয় পর্যায়ের জন্য চট্টগ্রাম নিয়ে যাবে না। ও চট্টগ্রাম ভাই অনেক টাকা খরচ হবে। নিয়ে গিয়ে প্রতিষ্ঠানের লাভ কি?
ভালো কথা...
নিয়ে যেহেতু যাবেন না, জেলা পর্যায়ে নেওয়ার কি দরকার ছিল?
গত বছর তো নেওয়া হয়েছিল।
আসলে সবাই তো আর জুলফিকার স্যার হতে পারবেনা। 
তিনি অনন্য ছিলেন,আমাদের ই বাস্তবতা মেনে নেওয়া উচিৎ।
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কখনও একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে পারে না...
আগে মাথা থেকে ব্যবসা বাদ দিন। তা না হলে আমাদের দেখা পুরোনো ইস্পাহানীকে ফিরে পাওয়া অসম্ভব।
শিক্ষার্থীদের এক্সট্রা কারিকুলাম একটিভিটিজে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ করে দিন।
ইস্পাহানীর উন্নতির কথা ভাবুন, তবে তা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে , ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নয়। 

2 comments:

Powered by Blogger.